ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা; কি উপায়ে ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করবো ? কি শর্ত পূরণ করলে, ডুয়েল কারেন্সি ক্রেডিট কাড পাওয়া যায়। কোন ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা কেমন। কোন কোন ব্যাংক ক্রেডিট কাজ প্রদান করে এসব নিয়ে থাকছে আজকের পোস্ট।
ক্রেডিট কার্ড কি:
ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা, এটা জানাবো। আগে জেনে নিই; ক্রেডিট কার্ড কি? ক্রেডিট কার্ড হলো একটি Plastic Chip Card। যে কার্ডের সাহায্যে অনলাইনে আর্থিক লেনদেন, পরিষেবা ক্রয়-বিক্রয় ইত্যাদি করা যায় তাই হলো ক্রেডিট কার্ড।
ক্রেডিট কার্ড সাধারণ ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান কর্তৃক গ্রাহকদের প্রদান করা হয়। যেকেউ চাইলে, ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারেন। সদস্য হতে পারেন। সকল অ্যাকাউন্ট হোল্ডার চাইলেই, ক্রেডিট কার্ড পায় না। ক্রেডিট কার্ড সবাইকে দেয়া হয় না। ক্রেডিট কার্ড পাওয়া যোগ্যতা আছে। এসব যোগ্যতা পূরণ করে, ক্রেডিট কার্ড সংগ্রহ করতে হয়।
ক্রেডিট কার্ড কত প্রকার কি কি?
ক্রেডিট কার্ড সর্ম্পকে Bangladesh Bank এর তথ্যানুযায়ী ক্রেডিট কার্ড মোট চার প্রকার। বাংলাদেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো তাদের গ্রাহকদের চারপ্র্রকার ক্রেডিট কার্ড প্রদান করে থাকে। এসব ক্রেডিট কার্ড গ্রাহকরা অনলাইন কেনাকাটা, পে বিল, লোন ইনস্টলমেন্ট, আন্তজার্তিক ই-কর্মাস প্রতিষ্ঠান থেকে শপিং করতে ব্যবহার করেন।
VISA Card, MASTER Card, American Express, and Discovery Card এই ৪টি ক্রেডিট কার্ড প্রদান করা হয়।
ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা:
ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে ব্যাংক গ্রাহকদের লোন প্রদান করে। অনলাইন কেনাকাটা, পে বিল, আন্তার্জাতিক ই-কর্মাস প্রতিষ্ঠান (আমাজন) থেকে শপিং করার জন্য ডুয়েল কারেন্সি কার্ডে মাধ্যমে লোন প্রদান করেন।
ক্রেডিট কার্ডের লোন প্রদনা করা হয়। লোন সকল সদস্যকে প্রদান করে না। যাদেরকে প্রদান করে, তাদের ক্রেডিট লিমিট নির্ধারণ করে, মাসিক আয়ের উপর ভিত্তি করে। কোনো সদস্যের মাসিক আয় পঞ্চাশ হাজার টাকা হলে, তার ক্রেডিট লিমিট হবে আশি হাজার টাকা থেকে একলক্ষ টাকার মতো।
ক্রেডিট বা লোন দেয়া ব্যাংকগুলোর টার্গেট থাকে। আবার, ইনস্টলমেন্ট যেন সময়মতো পরিশোধ হয় সেই বিষয়টা নিশ্চত করতে হয়। এজন্যই, ক্রেডিট কার্ড দেয়ার আগে যাচাই বাছাই করে দেয়া হয়।
বাংলাদেশে ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা:
অনেকগুলো শর্ত পূরণ হলেই ক্রেডিট কার্ড দেয়া হয়। আসুন দেখে নিই, ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা গুলো কি কি;
- ক) প্রথমমতো আপনার বয়স ১৮ বছর হতে হবে;
- খ) জাতীয় পরিচয়পত্র থাকতে হবে;
- গ) নির্দিষ্ট ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানে অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে;
- ঘ) মাসিক বেতন ৩০ হাজার টাকার বেশি হতে হবে; সরকারি চাকুরিজীবী হলে নূন্যতম দশম গ্রডের কর্মকর্তা, ১৬ হাজার টাকা ব্যসিক বেতন হতে হবে;
- ঙ) কয়েকটি ব্যাংক ফিক্সড ডিপোজিটের উপর ভিত্তি করে ক্রেডিট কার্ড প্রদান করে;
বাংলাদেশে ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা প্রমাণের ডকুমেন্টস:
- অ্যাকাউন্ট হোল্ডারের জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি;
- সদ্যতোল পার্সপোট সাইজের ২-কপি রঙিন ছবি;
- TIN (Tax Identification Number) নাম্বার থাকতে হবে;
- চাকুরিজীবীদের জন্য বেতন বিবরণী। বিগত ৬-মাসের ব্যাংকে লেনদেনের বিবরণীর প্রয়োজন;
- ব্যবসায়ীদের জন্য ট্রেড লাইসেন্স এবং মিনিমাম দশলক্ষ টাকা বিনিয়োগ করেছেন এরকম একটি প্রত্যয়ন প্রয়োজন;
- পে-বিলের বা ইউটিলিটি বিল প্রদানের ডকুমেন্ট;
- একটি রেফারেন্স প্রয়োজন;
- একজন নমিনি লাগবে;
ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা নির্ধারণ করেছে ইসলামী ব্যাংক। এসব যোগ্যতা পূরণ করে ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড সংগ্রহ করতে পারবেন। দেখে নিই কি কি যোগ্যতা পূরণ করতে হবে;
ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা:
ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা প্রমাণের প্রয়োজনীয় শর্তসমূহ:
- প্রথমমতো, নূন্যতম বয়স ২১ বছর হতে হবে;
- চাকুরিজীবীদের মাসিক বেতন ৩০ হাজার টাকা বা তার বেশি হতে হবে;
- ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রে মাসিক আয় ৫০ হাজার টাকার বেশি হতে হবে;
- চাকুরিজীবীদের চাকুরির বয়সকাল মিনিমাম এক বছর হতে হবে;
- ব্যবসায়ীদের ব্যবসার সময়কাল মিনিমাম দুই বছর হতে হবে;
- CIBIL Score 650 হতে হবে;
- ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার অন্যান্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস।
ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা প্রমাণের ডকুমেন্টস:
ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা প্রমাণের ডকুমেন্টস একনজরে চেক করে নিন। সময় নিয়ে সমস্ত কাগজপত্র যোগাড় করুন। চেক করুন। ক্রস চেক করুন। তারপর, সংশ্লিষ্ট বাংলাদেশ ইসলামী ব্যাংক শাখায় যোগাযোগ করুন।
ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা প্রমাণের ডকুমেন্টস একনজরে;
- অ্যাকাউন্ট হোল্ডারের জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি;
- সদ্যতোল পার্সপোট সাইজের ২-কপি রঙিন ছবি;
- TIN (Tax Identification Number) নাম্বার থাকতে হবে;
- চাকুরিজীবীদের জন্য বেতন বিবরণী। বিগত ৬-মাসের ব্যাংকে লেনদেনের বিবরণীর প্রয়োজন।
- ব্যবসায়ীদের জন্য ট্রেড লাইসেন্স এবং মিনিমাম দশলক্ষ টাকা বিনিয়োগ করেছেন এরকম একটি প্রত্যয়ন প্রয়োজন।
- CIBIL Score Report
- পে-বিলের বা ইউটিলিটি বিল প্রদানের ডকুমেন্টস
- একটি রেফারেন্স প্রয়োজন।
বাংলাদেশ ইসলামী ব্যাংক কল সেন্টার হট লাইন নাম্বার.. +880 9666 777 777
বাংলাদেশ ইসলামী ব্যাংক- Official Website
ডাচ বাংলা ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা:
বাংলাদেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মধ্যে ডাচ বাংলা ব্যাংক অন্যতম। অন্য ব্যাংকগুলোর মতো ডাচ বাংলা ও ডুয়েল কারেন্সি ক্রেডিট কার্ড পোডাক্ট আছে।
ডাচ বাংলা ব্যাংকের গ্রাহকরা কিছু শর্ত এবং যোগ্যতা পূরণ করে ক্রেডিট কার্ড সংগ্রহ করতে পারেন। আসুন দেখি নিই ডাচ বাংলা ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতাগুলো কি কি?
ডাচ বাংলা ব্যাংক Credit Card Service:
ডাচ বাংলা ব্যাংকে বিভিন্ন প্রকার ক্রেডিট কার্ড প্রচলিত আছে। প্রতিটি কার্ডে আছে ভিন্ন ভিন্ন সুবিধা। আসুন দেখে নিই, ডাচ বাংলা ব্যাংক Credit Card Service;
- MasterCard Titanium Card
- VISA Platinum Card
- VISA Classic Local Credit Card
- VISA Gold Local Credit Card
- VISA Classic International Credit Card
- VISA Gold International Credit Card
- MasterCard Gold International Credit Card
- MasterCard Classic Local Credit Card
- MasterCard Gold Local Credit Card
- ১০.MasterCard Classic International Credit Card
ডাচ বাংলা ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা সমূহ:
অন্যান্য ব্যাংকের মতো ডাচ বাংলা ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড পাওয়া কিছু যোগ্যতা থাকা প্রয়োজন। দেখে নেয়া যাক কি কি শর্ত বা যোগ্যতা পূরণ করলে ডাচ বাংলা ক্রেডিট কার্ড পাওয়া যায়;
- প্রথমমতো, নূন্যতম বয়স ২১ বছর;
- চাকুরিজীবীদের মাসিক বেতন ৩০ হাজার টাকা বা তার বেশি হতে হবে;
- ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রে মাসিক আয় ৫০ হাজার টাকার বেশি হতে হবে;
- চাকুরিজীবীদের চাকুরির বয়সকাল মিনিমাম এক বছর হতে হবে;
- ব্যবসায়ীদের ব্যবসার সময়কাল মিনিমাম দুই বছর হতে হবে;
ডাচ বাংলা ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস:
ডাচ বাংলা ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস। এক নজরে দেখে নিন কি কি ডকুমেন্টস প্রয়োজন। এসব ডকুমেন্টস সংগ্রহ করে স্থানীয় শাখায় যোগযোগ করুন।
- অ্যাকাউন্ট হোল্ডারের জাতীয় পরিচয়পত্র/ ড্রাইভিং লাইসেন্স ফটোকপি;
- সদ্যতোল পার্সপোট সাইজের ১-কপি রঙিন ছবি;
- TIN (Tax Identification Number) নাম্বার থাকতে হবে;
- চাকুরিজীবীদের জন্য বেতন বিবরণী। বিগত ৬-মাসের ব্যাংকে লেনদেনের বিবরণী প্রয়োজন।
- ব্যবসায়ীদের জন্য ট্রেড লাইসেন্স এবং মিনিমাম দশলক্ষ টাকা বিনিয়োগ করেছেন এরকম একটি প্রত্যয়ন প্রয়োজন।
- পে-বিলের বা ইউটিলিটি বিল প্রদানের ডকুমেন্টস
- একটি রেফারেন্স প্রয়োজন।
ডাচ বাংলা ক্রেডিট কার্ড কিছু সুবিধা:
ডাচ বাংলা ক্রেডিট কার্ড কিছু সুবিধা আছে। এসব সুবিধাগুলো জেনে নিন। তারপর যে ব্যাংক ভালো মনে হয় সেই ব্যাংক থেকে ক্রেডিট কার্ড সংগ্রহ করবেন।
- সর্বাধিক সুরক্ষিত ইএমভি;
- সর্বনিম্ন সুদের হার;
- ৫০ দিনের সুদমুক্ত সময়কাল;
- ফ্রিতে নগদ উত্তোলন;
- তহবিল স্থানান্তর সুবিধা;
- জিরো লেট পেমেন্ট ফি;
- নগদ তোলার সুবিধা;
- শূন্য নগদ উত্তোলন ফি;
- প্রথম বছর কার্ড ফ্রি;
- এক্সাইটিং ডিসকাউন্ট এবং অফার;
ব্র্যাক ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা ২০২৪:
বাংলাদেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মধ্যে ব্র্যাক ব্যাংক অন্যতম। ব্র্যাক ব্যাংক এর ক্রেডিট কার্ড সার্ভিস খুব ভালো। অন্যান্য ব্যাংকের মতো ব্র্যাক ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা আছে। এগুলো পূরণ করে ক্রেডিট কার্ড সংগ্রহ করা যায়।
এক নজরে দেখে নেয়া যাক ব্র্যাক ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা সমূহ কি কি আছে;
- প্রথমমতো, নূন্যতম বয়স ২১ বছর;
- চাকুরিজীবীদের মাসিক বেতন ৩০ হাজার টাকা বা তার বেশি হতে হবে;
- ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রে মাসিক আয় ৫০ হাজার টাকার বেশি হতে হবে;
- চাকুরিজীবীদের চাকুরির বয়সকাল মিনিমাম এক বছর হতে হবে;
- ব্যবসায়ীদের ব্যবসার সময়কাল মিনিমাম দুই বছর হতে হবে;
- একজন নমিনি লাগবে;
- নমিনির ছবি, জাতীয়পরিচয় পত্রের কপি;
ব্র্যাক ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস:
- অ্যাকাউন্ট হোল্ডারের জাতীয় পরিচয়পত্র/ ড্রাইভিং লাইসেন্স ফটোকপি;
- সদ্যতোল পার্সপোট সাইজের ১-কপি রঙিন ছবি;
- TIN (Tax Identification Number) নাম্বার থাকতে হবে;
- চাকুরিজীবীদের জন্য বেতন বিবরণী। বিগত ৬-মাসের ব্যাংকে লেনদেনের বিবরণী প্রয়োজন।
- ব্যবসায়ীদের জন্য ট্রেড লাইসেন্স এবং মিনিমাম দশলক্ষ টাকা বিনিয়োগ করেছেন এরকম একটি প্রত্যয়ন প্রয়োজন।
- পে-বিলের বা ইউটিলিটি বিল প্রদানের ডকুমেন্টস
- একটি রেফারেন্স প্রয়োজন;
- একজন নমিনি লাগবে;
- নমিনির ছবি, জাতীয়পরিচয় পত্রের কপি;
ব্র্যাক ব্যাংক Official Website
সিটি ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা ২০২৪:
বাংলাদেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মধ্যে সিটি ব্যাংক অন্যতম। সিটি ব্যাংক এর ক্রেডিট কার্ড সার্ভিস খুব ভালো। অন্যান্য ব্যাংকের মতো সিটি ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা আছে।
এগুলো পূরণ করে ক্রেডিট কার্ড সংগ্রহ করা যায়। এক নজরে দেখে নেয়া যাক; সিটি ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা সমূহ কি কি আছে;
সিটি ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা;
- প্রথমমতো, নূন্যতম বয়স ২১ বছর, এবং সর্বোচ্চ ৭০ বছর;
- চাকুরিজীবীদের মাসিক বেতন ৩০ হাজার টাকা বা তার বেশি হতে হবে;
- ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রে মাসিক আয় ৫০ হাজার টাকার বেশি হতে হবে;
- চাকুরিজীবীদের চাকুরির বয়সকাল মিনিমাম এক বছর হতে হবে;
- ব্যবসায়ীদের ব্যবসার সময়কাল মিনিমাম দুই বছর হতে হবে;
- একজন নমিনি লাগবে;
- নমিনির ছবি, জাতীয়পরিচয় পত্রের কপি;
সিটি ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস:
- অ্যাকাউন্ট হোল্ডারের জাতীয় পরিচয়পত্র/ ড্রাইভিং লাইসেন্স ফটোকপি;
- সদ্যতোল পার্সপোট সাইজের ১-কপি রঙিন ছবি;
- TIN (Tax Identification Number) নাম্বার থাকতে হবে;
- চাকুরিজীবীদের জন্য বেতন বিবরণী। বিগত ৬-মাসের ব্যাংকে লেনদেনের বিবরণী প্রয়োজন।
- ব্যবসায়ীদের জন্য ট্রেড লাইসেন্স এবং মিনিমাম দশলক্ষ টাকা বিনিয়োগ করেছেন এরকম একটি প্রত্যয়ন প্রয়োজন।
- পে-বিলের বা ইউটিলিটি বিল প্রদানের ডকুমেন্টস
- একটি রেফারেন্স প্রয়োজন;
- একজন নমিনি লাগবে;
- নমিনির ছবি, জাতীয়পরিচয় পত্রের কপি;
ট্রাস্ট ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা:
ট্রাস্ট ব্যাংক বাংলাদেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মধ্যে অন্যতম। ট্রাস্ট ব্যাংক এর ক্রেডিট কার্ড সার্ভিস খুব ভালো। অন্যান্য ব্যাংকের মতো ট্রাস্ট ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা আছে।
এগুলো পূরণ করে ক্রেডিট কার্ড সংগ্রহ করা যায়। এক নজরে দেখে নেয়া যাক; ট্রাস্ট ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা সমূহ কি কি আছে; ক্রেডিট কার্ড নিয়ে জানতে এই পোস্টটি পড়ুন।
ট্রাস্ট ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা;
- প্রথমমতো, নূন্যতম বয়স ২১ বছর, এবং সর্বোচ্চ ৭০ বছর;
- চাকুরিজীবীদের মাসিক বেতন ৩০ হাজার টাকা বা তার বেশি হতে হবে;
- ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রে মাসিক আয় ৫০ হাজার টাকার বেশি হতে হবে;
- চাকুরিজীবীদের চাকুরির বয়সকাল মিনিমাম এক বছর হতে হবে;
- ব্যবসায়ীদের ব্যবসার সময়কাল মিনিমাম দুই বছর হতে হবে;
- একজন নমিনি লাগবে;
- নমিনির ছবি, জাতীয়পরিচয় পত্রের কপি;
ট্রাস্ট ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস:
- অ্যাকাউন্ট হোল্ডারের জাতীয় পরিচয়পত্র/ ড্রাইভিং লাইসেন্স ফটোকপি;
- সদ্যতোল পার্সপোট সাইজের ১-কপি রঙিন ছবি;
- TIN (Tax Identification Number) নাম্বার থাকতে হবে;
- চাকুরিজীবীদের জন্য বেতন বিবরণী। বিগত ৬-মাসের ব্যাংকে লেনদেনের বিবরণী প্রয়োজন।
- ব্যবসায়ীদের জন্য ট্রেড লাইসেন্স এবং মিনিমাম দশলক্ষ টাকা বিনিয়োগ করেছেন এরকম একটি প্রত্যয়ন প্রয়োজন।
- পে-বিলের বা ইউটিলিটি বিল প্রদানের ডকুমেন্টস
- একটি রেফারেন্স প্রয়োজন;
- একজন নমিনি লাগবে;
- নমিনির ছবি, জাতীয়পরিচয় পত্রের কপি;
ট্রাস্ট ব্যাংক Official Website:
লংকাবাংলা ক্রেডিট কার্ড খোলার নিয়ম:
লংকাবাংলা ক্রেডিট কার্ড নিতে হলে, লংকাবাংলা অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে। একটি আবেদন ফরম পূরণ করুন। লংকাবাংলা ক্রেডিট কার্ড প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস জমা দিন আপনার ক্রেডিট কার্ড হয়ে যাবে।
লংকাবাংলা ক্রেডিট কার্ড প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সমূহ;
- অ্যাকাউন্ট হোল্ডারের জাতীয় পরিচয়পত্র/ ড্রাইভিং লাইসেন্স ফটোকপি;
- সদ্যতোল পার্সপোট সাইজের ১-কপি রঙিন ছবি;
- TIN (Tax Identification Number) নাম্বার থাকতে হবে;
- সঠিকভাবে CIB Undertaking Form;
- Lonkabangla Bank Verfication Letter;
- চাকুরিজীবীদের জন্য বেতন বিবরণী। বিগত ৬-মাসের ব্যাংকে লেনদেনের বিবরণী প্রয়োজন।
- ব্যবসায়ীদের জন্য ট্রেড লাইসেন্স এবং মিনিমাম দশলক্ষ টাকা বিনিয়োগ করেছেন এরকম একটি প্রত্যয়ন প্রয়োজন।
- পে-বিলের বা ইউটিলিটি বিল প্রদানের ডকুমেন্টস
- একটি রেফারেন্স প্রয়োজন;
- একজন নমিনি লাগবে;
- নমিনির ছবি, জাতীয়পরিচয় পত্রের কপি;
লংকাবাংলা বিভিন্ন প্রকার ক্রেডিট কার্ড:
- লংকাবাংলা মাস্টারকার্ড
- টাইটানিয়াম মাস্টারকার্ড
- মাস্টারকার্ড গোল্ড
- মাস্টারকার্ড ক্লাসিক
- ভিসা প্ল্যাটিনাম
- ভিসা গোল্ড
- ভিসা ক্লাসিক
- মাস্টারকার্ড শিখা
- মাস্টারকার্ড শিখা গোল্ড
- মাস্টারকার্ড শিখা ক্লাসিক
স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা:
স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড হলো ছাত্রছাত্রীদের জন্য একটি বিশেষ লোন সুবিধা। অর্থের অভাবে যেন, কোন ছাত্রছাত্রীদের পড়ালেখা বন্ধ হয়ে না যায়। তার জন্যই এই লোন স্কিল।
এই লোন স্কিল মাধ্যম ছাত্রছাত্রীরা সর্বচ্চো ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন গ্রহণ করতে পারবে। এই লোন স্কিমের মেয়াদ হবে ১৫ বছর। যেকোনো পর্যায়ের ছাত্রছাত্রীরা এই লোন সুবিধা পাবে।
ভারতের পশ্চমবঙ্গেরে সকল স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীরা এই আর্থিক সুবিধা পাবেন। এই স্কিমে মাত্র ৪% সুদে লোন দেয়া হয়। মহৎ এই উদ্যোগটি নেয়া হয় ২০২১ সালে। উদ্যোগ গ্রহণ নেয় ভারতের পশ্চিমবঙ্গ সরকার।