আপনি কি ঘরে বসে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার কথা ভাবছেন? যদি আপনার উত্তর হ্যাঁ হয়। তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য উপর্যুক্ত হবে। কারণ আজকে আমরা আলোচনা করবো, অনলাইন ইনকাম বিডি পেমেন্ট বিকাশ এই ট্রপিক নিয়ে। আপনার হাতে যে, মোবাইল ফোনটি আছে, তার সাথে দ্রুতগতির ইন্টারনেট সংযোগ হলেই হবে। তাহলেই আপনি বাংলাদেশী ইনকাম সাইট থেকে online income bd payment bkash নিতে পারবেন।
আমরা অনলাইন ইনকাম বিডি সাইট থেকে, ইনকাম করে পেমেন্ট বিকাশে নিতে চায়। পেমেন্ট নেওয়ার আগে আমাদের কাজ করতে হবে। অনলাইন থেকে ইনকাম করার জন্য আমরা কি কাজ করতে পারি? কি উপায়ে কাজ করতে পারি? কোন ডিভাইস দিয়ে কাজ করতে পারি? online income bd payment bkash নিতে পারি? এসব কিছু নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা থাকছে, আমাদের নিম্নের আলোচনায়। আরো পড়ুন: সিপিএ মার্কেটিং করে ইনকাম
Online income bd payment bkash:
আমার বিশ্বাস, আপনারা জানেন অনলাইন ইনকাম বিডি কি? বর্তমান সময়ে তথ্য-প্রযুক্তির উন্নয়নে মানুষের হাতে হাতে স্মার্টফোন। আর প্রত্যন্ত গ্রাম পর্যায়ে ওয়াই-ফাই সংযোগ দেওয়ার ফলে, অনলাইন ইনকামের ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তন সাধিত হয়েছে। ঘরে বসে মোবাইল ফোন বা কম্পিউটার এর সঙ্গে ইন্টারনেট সংযোগ দিয়ে দেশ-বিদেশে প্রতিষ্ঠানে স্থায়ী বা চুক্তিভিত্তিক কাজ করে অনলাইন ইনকাম করা। আর এরকম কিছু বাংলাদেশী সাইট আছে। যেখানে কাজ করে অনলাইন ইনকাম পেমেন্ট বিকাশ নিতে পারবেন।
আরো পড়ুন: ফেসবুক পেজের নাম।
Online income bd payment bkash নিতে যা যা প্রয়োজন:
আপনি online income bd payment bkash নিতে চাইলে নিতে পারবেন। তবে অনলাইন ইনকাম বিডি সাইট থেকে, টাকা ইনকাম করতে চাইলে কি কি জিনিস প্রয়োজন হবে। নিম্নে আলোচনা করা হলো।
- প্রথমেই, আপনার একটি মোবাইল ফোন/ কম্পিউটার/ ল্যাপটপ লাগবে।
- দ্বিতীয়ত, দ্রুতগতির ইন্টারনেট সংযোগ লাগবে।
- তৃতীয়ত, একটি ইমেইল আইডি লাগবে।
- চতুর্থত, একটি সচল মোবাইল নাম্বার লাগবে।
- পঞ্চমত, প্রয়োজন হবে আপনা ভাষাগত দক্ষত
- অবশেষে, আপনার কাজ করার সময় এবং ধর্য্য লাগবে।
এগুলো যখন আপনার রেডি থাকবে। তখন আপনি অনলাইন বিডি সাইটে কাজ শুরু করতে পারবেন। আর কাজ করে পেমেন্ট বিকাশে নিতে পারবেন।
আরো পড়ুন: ফাইভার একাউন্ট তৈরির উপায়।
অনলাইন ইনকামের উপায়সমূহ:
কোন কোন সাইট থেকে অনলাইন ইনকাম করা যায়। কোন কোন সাইট নতুনদের জন্য উপর্যক্ত হবে। কি কি অনলাইন কাজ করে অনলাইন ইনকাম করা যায়। তাই দেখে নেওয়া যাক।
লেখালেখি করে Online income bd payment bkash:
আপনার যদি লেখালিখিতে আগ্রহ থাকে। আপনি যদি নিয়মিত দিনপঞ্জি লেখেন। তাহলে আপনার লেখালিখির অভ্যাস আছে। আপনার আশেপাশে যা আছে, তাই নিয়ে যদি কয়েক প্যারা লিখতে পারেন। সেই লেখা যদি ১-হাজার শব্দ থেকে ২-হাজার শব্দের হয়। তাহলে লেখালিখি করে ক্যারিয়ার গড়তে পারেন। বাংলাদেশে প্রচুর ওয়েবসাইট পাবেন। প্রচুর ব্লগ সাইট পাবেন। যারা তাদের সাইটের জন্য আর্টিকেলের জন্য রাইটার খুঁজেন। আপনি চাইলে তাদের সাথে কাজ করতে পারেন।
আরো পড়ুন: অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম
যদি ভালো লিখেন তাহলে প্রতি হাজার শব্দের জন্য ১০০ থেকে ২০০ টাকা পর্যন্ত পাবেন। অবশ্যই আপনার লেখা প্ল্যাগারিজম মুক্ত হতে হবে। শতভাগ ইউনিক আর্টিকেল হতে হবে। কিছু সাইট আছে, তারা আগে কনটেন্ট রাইটিং এর উপর ট্রেইনিং করায়। তারপর তাদের সাইটের জন্য আর্টিকেল লিখতে দেয়। মাস শেষে আপনার যে, online income bd payment bkash মাধ্যমে প্রদান করে।
আপনি চাইলে আমাদের সাইটের জন্য কাজ করতে পারেন। প্রতি ২-হাজার শব্দের আর্টিকেলের জন্য ১৫০-টাকা প্রদান করা হবে। আমাদের সাইটি নতুন। তাই আর্টিকেলের জন্য বেশি টাকা দিতে পারবোনা। আপনাকে কী-ওর্য়াড দেওয়া হবে। সেই কী-ওর্য়াডের উপর আপনাকে ২-হাজার শব্দের আর্টিকেল লিখতে হবে। প্ল্যাগারিজম চেক করে সাইটে আপলোড করবো। পোস্ট ইন্ডেক্স হলে টাকা প্রদান করা হবে। মাস শেষে আপনার সমস্ত টাকা বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট করা হবে।
ফ্রিল্যান্সং কাজ করে অনলাইন আয় করুন:
আপনার যদি অনলাইনে কাজ করার কোনো একটি স্কিল থাকে। যেমন, লেখালিখি, SEO( Search)Engine Optimization), Video Editing, Graphics Design, Logo Design, Digital Marketing, Social Media Marketing, Facebook Marketing, LinkedIn Marketing, Email Marketing, Instagram marketing ইত্যাদি এতোগুলো কাজের মধ্যে একটি কাজও যদি করতে পারেন। তাহলে আপনি নিজে তো বিভিন্ন মার্কেটপ্লস থেকে অনলাইন ইনকাম করতে পারবেনই। আর সেই অনলাইন ইনকাম বিডি পেমেন্ট বিকাশ থেকে উত্তোলন করতে পারবেন।
আর যদি মার্কেটপ্লেস থেকে কাজ নাও করতে পারেন। তাহলে বাংলাদেশে এমন অনেক ফ্রিল্যান্সার আছেন। যারা মার্কেটপ্লেসে প্রচুর অর্ডার পেয়ে থাকেন। সব কাজ তারা একা একা করতে পারেননা। কারণ একা মানুষ এতো সময় কোথায় পাবেন। তাই কিছু কিছু কাজ তারা বাংলাদেশী নতুনদের দিয়ে করিয়ে নিতে চায়। কারণ নতুনদের কম টাকা দিলেই কাজ করে দিবে। আর আপনি কম টাকায় কাজ করবেন কারণ আপনার অভিজ্ঞতার প্রয়োজন। আর টাকা অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করা লাগবে তাই।
মোবাইল এপস দিয়ে Online income bd payment bkash:
মোবাইল এপস দিয়ে অনলাইন থেকে ইনকাম করা যায়। এটা সত্যি কথা। কিন্তু এই ইনকাম ক্ষণস্থায়ী ইনকাম। কিছুদিনে মধ্যে দেখবেন এসব এপস আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছেনা। তাই এসব মোবাইল এপস দিয়ে ইনকাম করার আগে ভালো করে খঁজ-খবর নিয়ে কাজ করবেন। মোবাইল এপস ডাউনলোড করুন। এসব এপস ডাউনলোড করার বিনিময়ে কিছু টাকা ইনকাম করতে পারবেন। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তাদের ওয়েবসাইটের জন্য মোবাইল এপস তৈরি করে। তাদের এপস গুগল প্লে স্টোরে আপলোড করে। তাদের এপস এর ডাউনলোড বৃদ্ধির জন্য প্রমোশন চালায়। তাদের এপস ডাউনলোড করে ইন্সটল করলে আপনি অনলাইন ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট পাবেন।
ভিডিও দেখে Online income bd payment bkash:
বাংলাদেশসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে কিছু মাইক্রোওর্য়াক ওয়েবসাইট আছে। যাদের কাজ হচ্ছে, অনলাইনের বিভিন্ন কনটেন্টের প্রমোশন চালানো। তার মধ্যে ভিডিও সবথেকে কাজ আছে ভিডিও প্রমোশন। এই ওয়েবসাইটে এক পক্ষ টাকা দিয়ে তাদের কনটেন্ট বা ভিডিও এর রিচ বাড়ায়। আর এক পক্ষ ভিউয়ার যারা ভিডিও দেখে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করে। প্রথমে এসব ওয়েবসাইটে একাউন্ট তৈরি করুন। তারপর আপনাকে এরকম কিছু কাজ দেওয়া হবে। মানে ভিডিও দেখতে দেওয়া হবে। কাজ শেষ হলে অনলাইন ইনকাম বিডি পেমেন্ট বিকাশ পাবেন।
Watching ads online income bd payment bkash:
এমন কিছু অনলাইন সাইট খুঁজে পাওয়া যাবে। যারা অনলাইন থেকে তাদের কনটেন্টের এড দেখার জন্য পেমেন্ট করে থাকে। আপনার কাছে বিষয়টি কতোটা বিশ্বাসযোগ্য তা আমি জানিনা। তবে যারা অলরেডি এড দেখে, online income bd payment bkash পাচ্ছেন। তারা ঠিকই বিশ্বাস করছেন। আপনিও চাইলেই থেকে এড দেখে ইনকাম করতে পারেন।
তবে মনে রাখবেন। এই ইনকাম খুব বেশি হয়না। এসব ইনকাম দিয়ে আপনি ক্যারিয়া গড়তে পারবেননা। ক্যারিয়ার গড়তে হলে আপনাকে ভালো কোনো একটি স্কিল শিখতে হবে। স্কিলটি শিখতে প্রথমে একটু সময় লাগবে। একটু কষ্ট হবে। কিন্তু একবার কাজ শিখতে পারলে ক্যারিয়ার দাঁড় করাতে পারবেন।
দারাজ এ কাজ করুন:
দারাজ একটি বাংলাদেশী সাইট। আপনি চাইলে দারাজ থেকে টাকা ইনকাম করতে পারেন। আর পেমেন্ট বিকাশের মাধ্যমে বা ব্যাংকের মাধ্যমে নিতে পারেন। দারাজের আছে অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম। যেকেউ চাইলেই এই অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামের অংশগ্রহণ করে ইনকাম করতে পারে। দারাজে একটি একাউন্ট তৈরি করতে হবে। তার জন্য আপনার একটি ইমেইল আইডি লাগবে। একটি মোবাইল নাম্বার লাগবে। আর ব্যক্তিগত কিছু তথ্য লাগবে। এসব তথ্য দিয়ে একাউন্ট তৈরি করুন। তারপর দারাজ থেকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে অনলাইন ইনকাম করে পেমেন্ট বিকাশে নিতে পারবেন।
বাংলাদেশী অ্যাফিলিয়েট সাইট থেকে online income bd payment bkashশ:
বাংলাদেশী অনেকগুলো অ্যাফিলিয়েট সাইট আছে। এসব সাইটে গিয়ে একাউন্ট তৈরি করুন। তারপর তাদের অ্যাফিলিয়েট লিংকগুলো মার্কেটিং করুন। আপনার মাধ্যমে যখন কোনো পণ্য সেল হবে। তার একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ কমিশন পাবেন। আর এসব কমিশন বিকাশ বা ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যমে নিতে পারবেন। বাংলাদেশী অ্যাফিলিয়েট সাইটগুলোর নাম দারাজ ডট কম, টেন মিনিট স্কুল ডট কম, বিক্রয় ডট কম ইত্যাদি। এসব সাইটে আপনি কাজ করে অনলাইন ইনকাম করে পেমেন্ট বিকাশ নিতে পারবেন।
Online income bd payment bkash নিন:
আপনার যদি একাডেমিক নলেজ ভালো থাকে। তাহলে অফ-লাইনের পাশাপশি অনলাইনে টিউশনি করে টাকা ইনকাম করতে পারেন। আর পেমেন্ট বিকাশে পেতে পারেন। আপনি চাইলে গ্রামে বসে দেশ বিদেশের ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াতে পারেন। অনলাইনের প্রসারের ফলে, সব কিছু সহজ হয়েছে। তাই কবির ভাষায় বলতে হয়, “বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর সবার আমি ছাত্র।’’
কোর্স সেল করে অনলাইন ইনকাম করুন:
আপনি যে বিষয়ে পারদর্শী সেই বিষয়ে ভিডিও টিউটোরিয়াল তৈরি করুন। আর এসব টিউটোরিয়াল সেল করে আপনি অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবেন। অনলাইনে কোর্স বিক্রির রমরমা ব্যবসা চলছে। সবাই কোচিং করাছে। যে অনলাইন ১০ ডলার ইনকাম করছে। সেই শুরু করছে কোচিং ব্যবসা। যাই হোক এটা কোনো ভালো প্যাকটিস না। আমরা চাই ভালো কিছু সেল করুন। আর online income bd payment bkash নিন। আরো পড়ুন: সার্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা।
বিকাশ অ্যাপস online income bd payment bkashশ:
বন্ধুরা জানেন, অনেক উপায়ে বিকাশ অ্যাপসের মাধ্যমে অনলাইন ইনকাম করা যায়। তার মধ্যে বিকাশের গেমস অ্যাপস। বিকাশ গেমস অ্যাপস এর নাম বার্ড গেমস। এই বার্ড খেলে অনলাইন ইনকাম করতে পারবেন। কিভাবে ইনকাম করবেন? ইনকাম করার জন্য, প্রথমেই আপনাকে প্লে স্টোর থেকে বিকাশের অ্যাপসটি ডাউনলোড করুন। তারপর অ্যাপস থেকে বার্ড গেমস খেলুন। যদি সবগুলো স্টেপ শেষ করতে পারেন, তাহলে আপনাকে পুরস্কার হিসেবে পয়েন্ট পাবেন। আর এসব পয়েন্টের বিনিময়ে শপিং করার সময় ডিসকাউন্ট পাবেন। আর যদি টাকা নিতে চান। তাহলে কোনো বিকাশ এজেন্ট এর থেকে পয়েন্ট এর বিনিময়ে টাকা নিতে পারবেন।
নগদ অ্যাপস online income bd payment bkash:
বিকাশের মতো নগদ অ্যাপস দিয়েও আপনি অনলাইন ইনকাম করতে পারবেন। মোবাইল ব্যাংকিংয়ে বিকাশের ধারেকাছে কোনো অ্যাপস ছিলনা। কিন্তু গত দুই বছর নগদ বেশ এগিয়ে এসছে। বিকাশকে টিক্কা দেওয়ার মতো বিভিন্ন অফার নিয়ে হাজির নগদ মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাপস। নগদে আপনি প্রথমবার লগইন বোনাস পাচ্ছেন। ৫০-১০০ টাকা। আর রেফারেল বোনাস পাচ্ছেন ১০০-টাকা থেকে ২০০-টাকা। আর আপনি যদি এজেন্ট নিয়ে কাজ করেন। তাহলে পার্সেন্ট কমিশন তো পাবেনই। এভাবেই আপনি বাংলাদেশী online income bd payment bkash পাবেন।
Asia Paid online income bd payment bkash:
এশিয়া পেইড হলো একটি কারেন্সি ভিত্তক সাইট। যাদের কাজ হলো বিভিন্ন কারেন্সি এক্সচেইঞ্জ করা। তাদের কিছু অ্যাফিলিয়েট কাজ আছে। অর্থাৎ তাদের কিছু পণ্যের লিংক আছে। এসব লিংকগুলো আপনাকে দেওয়া হবে। এসব লিংকগুলোকে প্রমোট করতে হবে। লিংকগুলো প্রমোট করার বিনিময়ে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আর এসব অনলাইন ইনকাম আপনি চাইলে ব্যাংকের পাশাপাশি বিকাশের মাধ্যমে নিতে পারবেন।
Hosting Bangladesh online income bd payment bkash:
হোস্টিং বাংলাদেশ থেকে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এটি একটি ডোমেইন-হোস্টিং সার্ভিস প্রদানকারী কোম্পানি। তাদের থেকে প্রথমে আপনি একটি ডোমেইন-হোস্টিং সার্ভিস নেওয়া নিলে। তাদের কোম্পারি থেকে ইনকামের সুয়োগ দেওয়া হবে। তাদের সার্ভিসের বিভিন্ন প্যাকেজ আছে। এসব প্যাকেজের লিংক মার্কেটিং করে বিক্রয় করতে পারলে অনলাইন ইনকাম করতে পারবেন এবং পেমেন্ট বিকাশ নিতে পারবেন।
VIP Deposit online income bd payment bkash:
আপনি যদি অনলাইন ইনকাম করতে চান। তাহলে এই ভিআইপি ডিপোজিট থেকেও ইনকাম করতে পারবেন। এদের অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম আছে। তাদের দেওয়া লিংকগুলো মার্কেটিং করে সেল করতে পারলে অনলাইন ইনকাম করে পেমেন্ট বিকাশ নিতে পারবেন।
আরোও পড়ুন : নতুনদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং কাজ পাওয়ার উপায়
উপসংহার:
পরিশেষে, বলতে পারি আপনি যদি online income bd payment bkash আর্টিকেলটি পড়ে থাকেন। তাহলে সম্পন্ন বিষয়টি পরিস্কার হয়ে যাওয়ার কথা। তার পরেও যদি আপনার কোনো প্রশ্ন থাকে আমাদের বলতে পারেন। আশাকরি সমাধান পাবেন। আর্টিকেলটি পড়ে ভালো লাগলে আমাদের সাইটে অন্য আর্টিকেল পড়তে পারেন। আর্টিকেলটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
Pingback: অনলাইন ইনকাম - shrabonbd.com
I like this web blog its a master peace ! Glad I observed this on google .
Tether TRC20 Transaction Validation and AML (Anti-Money Laundering) Procedures
As digital assets like Tether TRON-based gain adoption for rapid and low-cost transactions, the requirement for safety and adherence with AML regulations expands. Here’s how to review USDT TRON-based payments and confirm they’re not related to illegal operations.
What does it mean USDT TRC20?
TRON-based USDT is a stablecoin on the TRON network, pegged in correspondence with the USD. Recognized for its minimal costs and quickness, it is frequently employed for international payments. Verifying payments is important to block connections to illicit transfers or other criminal operations.
Checking TRON-based USDT Transfers
TRONSCAN — This blockchain viewer permits individuals to follow and validate Tether TRC20 transfers using a account ID or transfer code.
Monitoring — Experienced users can monitor unusual behaviors such as large or rapid transactions to identify irregular behavior.
AML and Illicit Funds
AML (AML) rules help prevent illicit transactions in digital assets. Platforms like Chain Analysis and Elliptic Solutions permit companies and exchanges to detect and prevent illicit funds, which signifies funds tied to unlawful operations.
Solutions for Adherence
TRONSCAN — To validate USDT TRC20 transaction information.
Chain Analysis and Elliptic — Employed by crypto markets to ensure Anti-Money Laundering adherence and monitor illicit activities.
Summary
Making sure secure and lawful USDT TRC20 transactions is essential. Tools like TRONSCAN and AML solutions assist protect participants from involving with criminal crypto, supporting a safe and regulated crypto environment.
bulgaristan eğitim danışmanlığı alanında uzman ekiplerle sizlere hizmet vermektedir.
Sofya teknik üniversitesi dünyanın en eski üniversitelerinden biridir.