মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায়

আজকে আমরা কথা বলবো, মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায় নিয়ে। মাসে ৫০ হাজার টাকা ইনকাম সহজ কথা নয়। আমাদের দেখানো পথ অনুসরণ করলে মাসে ৫০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তবে আজ কাজ শুরু করলেন, কালই মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায় জেনে আয় করবেন, এমন নয়। ২৪০ টাকা ফ্রি বিকাশ পেমেন্ট সর্ম্পকে জানতে পড়ুন।

কোন কাজ শিখুন। অভিজ্ঞা অর্জন করুন। ইনকাম শুরু করুন। শুরুতে কম ইনকাম আসবে। সময়ের সাথে অভিজ্ঞতা বাড়বে। ইনকাম বাড়বে। তাই বলি ভালো করে পোস্ট পড়ুন। পদক্ষেদ নিন। কিছু একটি শুরু করুন। আসুন কথা না বাড়িয়ে মূল পোস্টে যাওয়া যাক। গুগল প্লে স্টোর সমস্যা এবং সমধান জানতে পড়ুন।

মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায়

 বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায় তো স্বপ্নে মতো ব্যাপার। কারণ একজন ৫ম গ্রেডের সরকারি কর্মকর্তার মূল বেতন ৫০ হাজার টাকার কম। আবার বেসরকারিতে শুরুতে খুব অল্প বেতনে চাকুরি শুরু করতে হয়। মাসে ৫০ হাজার টাকা ইনকাম করতে প্রায় ১০-১৫ বছরের অভিজ্ঞতার প্রয়োজন হয়।

ক্রেডিট কার্ড কি, ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার উপায়, কোন ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড ভালো

বাংলাদেশে ব্যবসা করলে মাসে ৫০ হাজার টাকা ইনকাম করা যায়। তবে ব্যবসায় বিনিয়োগ করতে হয়। ১০-২০ লক্ষ টাকা বা তার বেশি। তাহলে কিভাবে মাসে মাসে ৫০ হাজার টাকা ইনকাম ইনকাম করবেন? মানুষ কিভাবে ইনকাম করে। সত্যই কি মাসে এতো টাকা ইনকাম করা সম্ভব? গুগল এডসেন্স একাউন্ট পাওয়ার উপায়।

আমি বলবো সম্ভব। প্যাসিভ ইনকাম জেনারেট করতে হবে। ফ্রিল্যান্স করতে হবে। ডিজিটাল মার্কেটিং করতে হবে। ওয়েবসাইট নিয়ে কাজ করতে হবে। গেস্ট পোস্ট লিখতে হবে। কনটেন্ট রাইটার হিসেবে কাজ করতে হবে। ইউটিউবিং করতে হবে। ফেসবুক মার্কেটিং করতে হবে।

যারা ইনকাম করছেন, তাদের অভিজ্ঞা শেয়ার করবো। যারা মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায় জানেন, তারা পাবলিকভাবে সবাই শেয়ার করেন না। আমরা নিয়ে তাদের হয়ে কথা বলবো। যেন আপনারা এই পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারেন। যেসব ফ্রিল্যান্সিং কাজ করে ইনকাম শুরু করতে পারেন।

 ইউটিউবার হয়ে মাসে মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায়:

মাসে এই পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে হলে ইউটিবিং করতে হবে। একজন ইউটিউবার মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারেন। ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করতে হবে। এখন চলছে ভিডিও কনটেন্ট এর সময়। মানুষ ভিডিও দেখতে পছন্দ করেন।

তাই ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করুন। কারণ মানুষ কোন জানার প্রয়োজন হলে গুগলে সার্চ করেন। ইউিটউবে সার্চ করেন। কোনো তথ্য জানতে ইউটিউবের ভিডিও দেখেন। খবর দেখার জন্য ইউটিউব ভিডিও দেখেন। বিনোদনের জন্য ইউটউব ভিডিও দেখেন। ঘরে বসে সব কিছু শেখার টিউটোরিয়া পাবেন এখানে। এমন কি মাসে ৫০ হাজার টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় পেয়ে যাবেন এখানে।

ঘরে বসে রকেট বানানোর কৌশল রপ্ত করুন। নাসার গবেষণাগার সাফল্য। ইউরোপ আমেরিকার আফ্রিকায় অর্থনীতি, রাজনীতি, সমাজনীতি সবাই পাবেন ইউটিউবে। আর ইউটিউবিং করেই মানুষ মাসে ৫০ হাজার টাকা ইনকাম করছে।

দেশের কয়েকটি ইউটিউব চ্যানেল। লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করেন। যেমন, Around Me bd, Shohag 360 *, ST Unique tech, Salauddin Sumon, ARF Technology এরকম আরো চ্যানেল।

তবে মনে রাখবেন, ইউটিউবিং করে মাসে এই বিপুল পরিমাণ টাকা ইনকাম করা সহজ হবে না। তার জন্য পরিশ্রম করতে হবে। ইউটিউব চ্যানেল মনিটাইজেশন করানো খুব কঠিন। শুরুতে একটু বিনিয়োগ করতে হয়। স্কিল অর্জন করতে হয়। ভালোমানের ক্যামেরা কিনতে হয়। ভালোমানের কম্পিউটার ব্যবহার করতে হবে। ভিডিও ইডিটিং করতে হবে। তাহলে সম্ভব।

ইসলামী ব্যাংক খিদমা ক্রেডিট কার্ড কি, ক্রেডিট কার্ডের সুবিধা-অসুবিধা, চার্জরেটসহ সকল আপডেট তথ্য, কিভাবে কার্ড সংগ্রহ করবেন

ইউটিউব চ্যানেল মনিটাইজ:

ইউটিউব চ্যানেল মনিটাইজ করাতে হলে, চ্যানেলে গত একবছরের হিসেবে ১-হাজার সাবস্ক্রাইবার থাকতে হবে।

  • গত একবছরে ৪-হাজার ঘন্টা ওয়াচ টাইম থাকতে হবে।
  • চ্যানেলে কোনো প্রকার স্ট্রাইক থাকতে পারবে না।
  • ইউটিউব চ্যানেলে টু-স্টেফ ভেরিফিকেশন থাকতে হবে।
  • এবং চ্যানেল রিভিউয়ে পাস করতে হবে।  
  • আর শর্টস ভিডিও এর ক্ষেত্রে গত তিন মাসে ১০ মিলিয়ন ভিউ থাকতে হবে।
  • একটি ভিডিও ভাইরাল হলেই সকল শর্ত পূরণ হবে। তাই বলি কাজ শুরু করুন। অভিজ্ঞতা অর্জন করুন। শুরুতে ইনকাম কম হবে। থেমে যাবেন না।

কনটেন্ট রাইটিং করে মাসে ৫০ হাজার টাকা ইনকাম:

কনটেন্ট রাইটিং একটি সৃজনশীল কাজ। সবাই পারেন না। যদি আপনার সৃজনশীলতা থাকে। তবে সৃজনশীলতা কাজে লাগান। কনটেন্ট রাইটিং করে প্যাসিভ ইনকাম করা যায়। আবার যদি লেখালিখি আপনার আগ্রহ থাকে, তাহলে ব্যাসিক ধারণা নিয়ে লিখতে পারেন। তাহলে ইনকাম করতে পারবেন। নতুন একটি একাউন্ট তৈরি করুন।

নিজের জন্য কনটেন্ট লিখতে পারেন।

আবার অন্যের জন্য কনটেন্ট লিখে দিতে পারেন। নিজের জন্য কনটেন্ট লিখে ইনকাম করতে হলে একটি ব্লগ সাইট বা ওয়েবসাইট লাগবে। একজন ডিজাইনারকে দিয় আপনার একটি ওয়েবসাইট ডিজাইন করিয়ে নিন। শুধু একটি ডেোমেইন এবং হোস্টিং লাগবে। সাইট রেডি এবার কনটেন্ট পাবলিশ করুন। সাইটে এডস বসিয়ে ইনকাম করতে পারবেন। যতো ভালো কনটেন্ট লিখবেন। যতো বেশি ভিজিটর আসবে। ততো বেশি ইনকাম হবে।

আবার অন্যের জন্য কনটেন্ট লিখতে পারনে। গেস্ট পোস্ট লিখতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে গেস্ট পোস্টের ব্যাপক চাহিদা আছে। প্রতি হাজার ইংরেজি কনটেন্ট ১৭-২০ ডলারে বিক্রয় করতে পারবেন। এবার মাসে যতো বেশি কনটেন্ট লিখতে পারবন, ততো বেশি ইনকাম হবে। এভাবে কনটেন্ট লিখে মাসে ৫০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। মনে রাখবেন, বাংলা কনটেন্ট এর তুলনায় ইংরেজি কনটেন্ট এর মূল্য অনেক বেশি। এছাড়াও পণ্যের বর্ণনা লিখে ইনকাম করতে পারবেন। বিজ্ঞাপনের জন্য লিখে আয় করতে পারেন। ডিজিটাল মার্কেটিং কি? ডিজিটাল মার্কেটিং করে আয় করার উপায়:

কনটেন্ট লিখার জন্য প্রথমে কী-ওয়ার্ড সার্চ করতে জানতে হয়। কারণ যেকোন বিষয়ে লিখলে হবে না। কারণ যে বিষয়ে মানুষ গুগলে সার্চ করে না সেই বিষয়ে লিখলে পোস্ট কেউ পড়বে না। আর পোস্ট না পড়লে আয় হবে না। তাই প্রথমে কী-ওয়ার্ড সার্চ করতে জানতে হবে। আর অন্যের জন্য লিখলে কী-ওয়ার্ড দিয়ে দিবে। সেই অনুয়ায়ী লিখতে হবে। কনটেন্ট লিখার প্রাথমিক ধারণা নেওয়ার জ্য একটি শর্টস কোর্স করতে পারেন। প্রথমিক ধারণা পেয়ে যাবেন।

ড্রপ শিপিং হতে পারে মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায়:

ড্রপ শিপিং করে আয় করতে পারেন। আপনার যদি বিনিয়োগ করার মতো টাকা না থাকে। আবার ব্যবসা করে মাসে মাসে ৫০ হাজার টাকা ইনকাম করার ইচ্ছা থাকে তাহলে ড্রপ শিপিং হতে পারে আপনার জন্য উপর্যুক্ত উপায়। ড্রপ শিপিং করতে কোনো টাকার প্রয়োজন হয় না। শুধু ট্রাফক এর প্রয়োজন হয়।

ড্রপ শিপিং হলো কোন পণ্য না কিনে সেই পণ্য বিক্রয় করাকে ড্রপ শিপিং বলে। অবাক হচ্ছেন? হ্যাঁ অবাক হওয়ার মতোই কথা। তাহলে একটা উদাহরণ দিয়ে বলি। মনে করুন, একটি কোম্পানির কিছু পণ্য আছে। সেই পণ্যের ইমেজ বা থাম্বনেইল আপনি সংগ্রহ করলেন। এগুলো আপনার ফেসবুক পেজে, স্টোরে, ওয়েবসাইটে, ইউটিউবে আপলোড করলেন।

এগুলো মার্কেটিং করলেন। তারপর কেউ অর্ডার করলো। তখন কি করবেন? আপনার কাছে পণ্য নাই। ক্রেতার অর্ডারটা কোম্পানির কাছে পাঠিয়ে দিবেন। তারা ক্রেতার কাছে পণ্য পৌঁছিয়ে দিবে। কোম্পানি তাদের নির্ধারিত মূল্য রাখবে। আপনি কতোটাকাতে বিক্রয় করছেন। তা আপনার ব্যাপার। কোম্পানির নির্ধারিত মূল্যের অতিরিক্ত মূল্য আপনার একাউন্ট রেখে দিবেন।

ধরি পণ্যের নির্ধারিত মূল্য ১০০০ টাকা। আপনি বিক্রয় করলেন ১২০০ টাকা। কোম্পানি ১০০০ টাকা রাখাবে। আর আপনার একাউন্টে ২০০ টাকা জমা রাখবে। এটাই হলো ড্রপ শিপিং। এই ড্রপ শিপিং করে সহজেই মাসে ৫০ হাজার টাকা ইনকাম করা যায়।

এখন ড্রপ শিপিং করে এমন কিছু কোম্পানি হলো Bdshop, Self, CheckBox etc.  এই কোম্পানিগুলো আপনাকে ড্রপ শিপিং করার অনুমতি দিবে।

ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায়:

যদি কোনো বিষয়ে স্কিল থাকে, তাহলে আপনার জন্য জার্নি সহজ হবে। বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং কাজ এর ব্যাপক চাহিদা। কোভিড পরবর্তী বিশ্বে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে গ্রো গ্রাফটা উর্ধ্বমুখী। উন্নত বিশ্বের মানুষ অল্প ডলারের বিনিময়ে উন্নয়নশীল দেশের মানুষদের থেকে কাজ করাতে আগ্রহী হচ্ছে। এতে তারা অল্প ডলারে কাজ করাতে পারছেন। আমরাও বিদেশে ডলারের বিনিময়ে কাজ করতে পাচ্ছি। তাতে আমাদের ইনকাম বাড়ছে।

তাই দেখা যায়। একজন ফ্রিল্যান্সার প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকা ইনকাম করছে। কেউ কেউ তার থেকে অনেক বেশি ইনকাম করছে।

ফ্রিল্যান্সিং থেকে এই টাকা ইনকাম করতে হলে ২-৩টি স্কিলে দক্ষতা অর্জন করুন। নিজের একটি প্রফাইল সেট আপ করুন। মার্কেটপ্লেসে একাউন্ট তৈরি করুন। প্রোফাইল সেটআপ করুন। কাজ করুন। ইনকাম করুন। ফ্রি টাকা ইনকার করার উপায় জানতে পড়ুন।

ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কিছু মার্কেটপ্লেস এর নাম দেয়া হলো;

এসব মার্কেটপ্লেসে একাউন্ট তৈরি করুন। প্রোফাইল রেডি করুন। গিগ পাবলিশ করুন। আপওর্য়াকে কাজরে জন্য বিড করতে পারবেন। বিড উইন করুন। কাজ করুন। আ মাসে মাসে ৫০ হাজার টাকা ইনকাম করুন।

ফ্রিল্যান্সিং করার মতো কিছু গুরুত্বপূর্ণ স্কিল নিচে দেয়া হলো

মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায়
  • ডিজিটাল মার্কেটিং
  • ওয়েব ডেভলপমেন্ট
  • কনটেন্ট রাইটিং
  • গেস্ট পোস্ট রাইটিং
  • গ্রাফিক্স ডিজাইন
  • ওয়েব ডিজাইন
  • ভিডিও এডিটিং
  • SEO ( Search Engine Optimization)
  • Facebook marketing
  • Social Media Marketing
  • LinkedIn Marketing
  • Pinterest Marketing
  • Email Marketing
  • AI Tools Releted Works

বি:দ্র উপরের উল্লিখিত প্রতিটি কাজ করে মাসে ৫০ হাজার টাকা ইনকাম ইনকাম করা সম্ভব। এবং অনেক মানুষ করছেও।

এবার বলি ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে কতোটাকা ইনকাম করতে পারবেন? সেটা আসলে নির্ভর করছে আপনার দক্ষতা অভিজ্ঞার উপার। কতো সময় কাজ করবেন। কোন ডিভাইসে কাজ করবেন। কোন দেশের কাজ করবেন। কি কাজ করবেন। এসব কিছুর উপর। তাই ইনকাম কম বেশি হবে এটাই স্বাভাবিক।

 গ্রাফিক ডিজাইন করে মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায়:

গ্রাফিক ডিজাইনের চাহিদা ব্যাপক। অনলাইন নির্ভর কাজ কর্ম যতো বাড়ছে, গ্রাফিক ডিজাইনের চাহিদা ততো বাড়ছে। অনলাইনে যেকাজই করেন না কেন, গ্রাফিক ডিজাইনের প্রয়োজন হবে। তাই গ্রাফিক ডিজাইনের কাজ শিখতে পারেন। গ্রাফিক ডিজাইন কাজের চাহিদা দিন –দিন বাড়তেই থাকবে। ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে পারবেন। এবং মাসে ৫০ হাজার টাকা ইনকাম ইনকাম করতে পারবেন।

ই-কর্মাস বিজনেস করে মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায়:

অনলইন ভিত্তিক কেনাকাটা বাড়ছে। মানুষ ঘরে বসে শপিং করতে পছন্দ করেন। ঘরে বসে খাবার পর্যন্ত অর্ডার। সমস্ত কেনাকাটা ই-কর্মাস থেকে করে থাকে। তাই এই সেক্টরে কাজ করতে পারনে। নিজের জন্য ই-কর্মাস ব্যবসা গড়ে তুলতে পারনে। ব্যাপক সম্ভবনা আছে। একটি ওয়েবসাইট লাগবে। ওয়েবসাইট তৈরি করুন। তারপর পণ্যগুলো আপলোড করুন। সাইট এসইও করুন। ভিজিটর আসলে বিক্রয় বাড়বে। ইনকাম বাড়বে। এক সময় মাসে ৫০ হাজার টাকা ইনকাম হবে।

রেস্টুরেন্ট ব্যবসা করে মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায়:

যদি আপনার রান্না সর্ম্পকে ধারণা থাকে তাহলে রেস্টুরেন্ট ব্যবসা করতে পারেন। খাবার সর্ম্পকে স্বচ্ছ ধারণা থাকলে রেস্টুরেন্ট ব্যবসা করে ইনকাম করতে পারবেন। সততা থাকতে হবে। পরিশ্রম করলে রেস্টুরেন্ট ব্যবসা ভালো করবেন

 মানুষ খাবার খেতে পছন্দ করেন। কাজের প্রয়োজনে মানুষকে বাইরে থাকতে হয়। তাই বাইরে থেকে খেতে হয়। গ্রাহকদের ভালো খাবার দিলে সুনাম হবে। ইনকাম বাড়বে। বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের আর্দশ হিন্দু হোটেল পড়েছেন। আপনার জন্য সেরা উদাহরণ হতে পারে। ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স করে আয় ফ্রিল্যান্সি শুরু করুন।

এছাড়া আরো কিছু কাজের কথা বলবো যেকাজগুলো করলে আপনি মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায় জেনে আপনিও আয় করতে পারবেন।

  • ফেসবুকের মাধ্যমে মোবাইল পার্টস, মোবাইল ক্রয়বিক্রয় করতে পাবে।
  • ফেসবুক পেজের মাধ্যমে পণ্য ক্রয় বিক্রয় করতে পারেন।
  • রিসেলার হয়ে টাকা ইনকাম করতে পারেন।
  • কফি হাউজ দিতে পারেন।
  • ফাস্টফুড কর্নার দিতে পারেন।
  • মুদি দোকান দিতে পারেন।
  • কসমেটিকস দোকান দিতে পারেন।
  • পরামর্শক প্রতিষ্ঠান খুলতে পারেন।
  • অনলাইন কোচিং করাতে পারেন।

এভাবে আরো অনেক কাজ আছে। যেকাজগুলো করলে আপনি মাসে ৫০ হাজার টাকা ইনকাম টাকা ইনকাম করতে পারবেন। অবশ্যই খুঁজে বের করতে হবে। কোন কাজ আপনার জন্য ভালো।

উপসংহার:

আশাকরি উপরের আলোচনা থেকে সকল কাজ সর্ম্পকে আপনাকে ধারণা দিতে পেরেছি। আমাদের এই পোস্টের উদ্দেশ্য ছিল আপনাকে মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায় সর্ম্পকে ধারণা দেয়া। কতো টাকা ইনকাম করবেন। এটা আপনার উপর নির্ভর করছে। কোন কাজ করবেন। কতোটা সময় দিবেন। কতোটুকু কাজ করতে পারবেন। এসব কিছুর উপর আপনার ইনকাম নির্ভর করছে। আশাকির আমাদের পোস্টটি ভালো লাগছে। শেয়ার করতে ভুলবেন না। পোস্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

4 thoughts on “মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায়”

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top